Boston-এ মেয়র নির্বাচনের জন্য মনোযোগ তীব্র। বর্তমান মেয়র Michelle Wu পুনরায় মনোনয়ন নিয়েছেন। নির্বাচন কার্যক্রমের একটি বড় সূচি হলো: সাধারণ রেজিস্ট্রেশন শেষ হচ্ছে ২৫ অক্টোবর, আগাম ভোটের সুযোগ রয়েছে ২৫ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। ভোটার ও নির্বাচন কর্মীদের প্রস্তুতির জন্য শহর প্রশাসন ইতিমধ্যেই রিমাইন্ডার দিয়েছে। যেসব বিষয় ভোটারদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে: বাড়িভাড়া, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শহরের সেবা, ছোট শহরগুলোর সংস্থান সমস্যা। Boston-এর ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনের দক্ষতা ও সাড়া-দিচ্ছে-না-দিচ্ছে প্রশ্ন বেশ উঠে এসেছে।
Worcester
Worcester-এ আগামী ৪ নভেম্বর ২০২৫-এ পৌর নির্বাচন হচ্ছে। মেয়র ও সিটি কাউন্সিল সদস্যদের আসনগুলোও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। এখানে নির্বাচনের মূল চ্যালেঞ্জ: বড় শহরের মতো বহু-আসনের ভোট, ভোটার রেজিস্ট্রেশন-প্রক্রিয়া ও অংশগ্রহণ বাড়ানো। Worcester-এর ক্ষেত্রে প্রশাসনিক দক্ষতা, ভোটার সংযোগ ও স্থানীয় সেবা-প্রদান-পরিচলনায় পরিবর্তনের প্রত্যাশা বেশি।
Somerville
Somerville-তে নির্বাচনের দৃষ্টিকোণ থেকে নজরপাত্র ঘটনা হলো: বর্তমানে মেয়র পদে থাকা Katjana Ballantyne-কে প্রতিদ্বন্দ্বীরা চ্যালেঞ্জ করেছেন এবং রয়েছে জনসচেতনতার উচ্চ রুপ। ভোটাররা দেখছেন প্রশাসনের সাড়া-দিচ্ছে-না-দিচ্ছে, বিশেষ করে বাসস্থান খরচ, সেবা-উপলব্ধতা এবং স্থানীয় সিদ্ধান্ত-প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ সংক্রান্ত বিষয়গুলো। এটা একটি ইঙ্গিত যে বড়-শহর ছাড়া মাঝারি শহরগুলোতেও ‘পরিবর্তনের দাবি’ ক্রমবর্ধমান হয়ে উঠছে।
সার্বিক মূল্যায়ন
বড় শহরগুলোতে নির্বাচন শুধু আসন জয় বা হার নয়—এটি স্থানীয় প্রশাসনের কার্যক্ষমতা ও জনসচেতনতার দায়িত্বও প্রকাশ পাচ্ছে। যারা ভোট দেয় বা ভোটপ্রক্রিয়ায় অংশ নেয়, তাদের কাছে এখন প্রশ্ন উঠছে: ‘এই নির্বাচনের পর শহর কি পরিবর্তন হবে?’ বা ‘আমাদের সমস্যার সমাধান হবে কি না?’ রাজনৈতিক চিত্রও বদলাচ্ছে—প্রার্থী-কেন্দ্রিক প্রচার, তথ্যপ্রভাব, আগাম ভোট ও অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ বাড়ছে। ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক বিভিন্ন সম্প্রদায় (যেমন বাংলা ভাষাভাষী সম্প্রদায়) যাতে অংশ নিতে পারে, সেই দিকেও নজর দেওয়া হচ্ছে।
আপনার বিজ্ঞাপন এখানে